অর্থাৎ যে ফোনের সাহায্যে শুধু কল কিংবা এসএমএস আদান-প্রদান ছাড়াও ইন্টারনেট ব্রাউজিং, মাল্টিমিডিয়া সুবিধা, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক সামগ্রীর সেন্সর সহ আরো নানাবিধ সুবিধা যুক্ত থাকে তাকে স্মার্টফোন বলে।
স্মার্টফোন তৈরীর শুরুর দিকে ব্ল্যাকবেরী, নকিয়ার সিম্বিয়ান প্লাটফর্ম, উইন্ডোজ সিরিজের ফোন গুলো জনপ্রিয় ছিল।
এরপর ২০০৭ সালে আইফোন আবিস্কার এর মাধ্যমে স্মার্টফোন জগতের বিপুল পরিবর্তন ঘটে।
আবিষ্কার এর পর থেকেই স্মার্টফোন গুলো দিনকে দিন আরো উন্নত হতে থাকে। স্মার্টফোনে যুক্ত হতে থাকে নিত্যনতুন ফিচার।
বর্তমানে High Regulation ক্যামেরা, উন্নত টাচস্ক্রীন, বপশী স্টোরেজ সমৃদ্ধ ফোন গুলো বেশী জনপ্রিয়।
বিভিন্ন সফটওয়্যার ফোনে ইনস্টল এর মাধ্যমে বিভিন্ন কাজকর্ম সহজেই স্মার্টফোন দিয়ে করে ফেলা যায়।
বর্তমানে স্মার্টফোন গুলোর মাঝে Android এবং IOS এর সাহায্যে পরিচালিত ফোনগুলো বেশী ব্যাবহার হচ্ছে।
এছাড়া নিয়মিত এসব অপারেটিং সিস্টেমের উন্নয়ন ঘটানো হচ্ছে।
এসব স্মার্টফোনের কল্যানে সারা বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠোয় এসে গেছে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে যদিও স্মার্টফোনের অপব্যবহার হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু কখনোই সেটি ফোনের দোষ নয়। বরং ব্যাবহার কারী গণই তাদের ফোনগুলোকে অনৈতিক কাজে ব্যাবহার করছে।
তথাপি স্মার্টফোনের সুফল আজ সারাবিশ্ব উপভোগ করতেছে অনপকটাই স্বাচ্ছন্দ্যে সাথে। অনেকাংশেই স্মার্টফোন আমাদের জন্য আশীর্বাদ।
Creative technology
আপনি কি আপনার মতামত জানিয়েছেন??