আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী।
আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স একাউন্ট যুক্ত করার জন্য কি কি করতে হবে সেটি সম্পর্কে আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
মূলত গুগল এডসেন্স পাওয়ার প্রধান উপায় হলো আপনাকে ইউনিক কন্টেন্ট বানাতে হবে। সেটি ওয়েবসাইটের জন্যই হোক, কিংবা ইউটিউব এী জন্যই হোক।
অর্থাৎ কোন কপি পেস্ট করা কন্টেন্ট কিংবা কারো কোনো লেখা বা ছবি কপি করে পোস্ট করলে সেটি দিয়ে আপনি কখনোই এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন না। অর্থাৎ কারো কোনো লেখা দেখে দেখে একই রকম করে আবার লিখে দিলে, কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে লিখে দিলেও সেখান থেকে আপনি এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন না। একইভাবে আবার ইউটিউব এর বেলায় ও একই ব্যাপার। অর্থাৎ এখানে কপি পেস্ট কোনো কন্টেন্ট আপলোড করে দিলে আপনি সেটাতে এডসেন্স পাবেন না। মানে হলো আপনি অন্য কারো কোনো কন্টেন্ট আপনার নিজের সাইটে আপলোড করে দিলে সেখান থেকে কখনোই এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন না।
এজন্য আপনার সমস্ত পোস্ট হতে হবে একান্ত ইউনিক, বা আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি দিয়ে বানানো।
এক্ষেত্রে আপনি যেটা করতে পারেন সেটি হলো আপনি যেই বিষয়টি নিয়ে কন্টেন্ট বানাবেন সেরকম কতগুলো কন্টেন্ট অনলাইন থেকে দেখে দেখে আইডিয়া নিতে পারেন। তারপর সেই আইডিয়া গুলো কাজে লাগিয়ে নিজে নিজেই নতুন কন্টেন্ট বানাতে পারেন।
এরপর যেটি প্রয়োজন সেটি হলো,
আপনার ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেলে পর্যাপ্ত সংখ্যক ভিজিটর বা দর্শক থাকতে হবে।
দর্শক না থাকলে গুগল কাকে বিজ্ঞাপন দেখাবে, সেজন্য আপনার সাইটে পর্যাপ্ত সংখ্যক দর্শক থকা আবশ্যক।
দর্শকদের ক্ষেত্রে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনার দর্শকদের অবশ্যই রিয়েল হতে হবে। অর্থাৎ ভার্চুয়াল ভাবে দর্শক আনলে সে সাইটে এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়া যাবে না।
এছাড়াও গুগল এডসেন্স এর নিজস্ব কিছু শর্তাবলী আছে, যেগুলো আপনাকে অবশ্যই ফলো করতে হবে।
পোস্ট টি সম্পর্কে মতামত জানাতে ভুলবেন না।
এছাড়া আপনাদের যেকোনো প্রয়োজন সবসময়ই আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।
আপনি কি আপনার মতামত জানিয়েছেন??